আমরা কাদের ক্ষমতা দেবার জন্য রক্ত ঝরাচ্ছি?

একই দেশে, একই সমাজে আমাদের বেড়ে উঠা। একই মেঠোপথ, সড়ক, রাজপথে চলে, একই স্কুল-মাদ্রাসায় আমাদের পড়াশোনা। একই মাঠে খেলাধুলা ও আড্ডা, একই নদী-পুকুরে আমাদের আনন্দ গোসল। একই আযান শুনে একমাত্র রসুলকে (সা:) আদর্শ মেনে একই ঈমামের পিছনে কাতারবন্দী সালাত পড়া। জুমা, ঈদে গলা গলা মিলানো কিন্তু বড় হয়ে কেন আমরা একে অপরের গলা কাটতে চাই। […]

শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ, দক্ষ ব্যক্তিই নেতৃত্ব পাওয়ার যোগ্য

ইসলামী রাষ্ট্রের নেতৃত্বের জন্য মানসিক ও শারীরিকভাবে সুস্থ হওয়া অন্যতম যোগ্যতা। আর আমাদের বর্তমান তাগুতী শাসনব্যবস্থায় ও রাজনৈতিক অঙ্গনে অনেক অসুস্থ বয়স্করা মন্ত্রালয়সহ বড় বড় পদ দখল করে নেয়। এরপর সরকারি খরচে সিংগাপুর, লন্ডনসহ বহু জায়গায় চিৎকিসা নিতে হয়। রাষ্ট্রের উন্নয়নের চেয়ে তাদের চিৎকিসা খাতে অর্থ ও সময় বেশি ব্যয় হয়। অতীতে যার বহু উদাহরণ […]

চাদাবাজদের রুখতে হবে!

কিছু জালেমের পতন ঘটলে তা হতে শিক্ষা না নিয়ে নতুনরা জালেমের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়। বারবার ক্ষমতার পতন ঘটে, জনগনের নিরাপত্তা কি মিলে? খুন, চাদাবাজী, হত্যা, ধর্ষন সবই চলমান শুধু লোকজন ও দল ভিন্ন। কারণ জুলুমের আইন একই থাকে, আর এই আইনে নিকৃষ্ট মুনাফেক, মুরতাদরা বারবার শাসনক্ষমতা পায়। এসকল দল, নেতা, চাদাবাজরা আসলে কাকে ইলাহ মানে […]

ধর্ষক ও চাঁদাবাজদের রুখতে হবে

আমাদের অনেকের দাবি আমরা এদেশে জন্মেছি তাই গর্বিত বাঙ্গালি। কারো মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, কারো নব স্বাধীনতার চেতনা গর্বের কারণ। আবার কারো কারো দাবি পীর, আউলিয়ার দেশ তাই এদেশে রহমত বিদ্যমান। অথচ বাস্তবতা ভিন্ন! আমাদের জন্ম হয়েছে আল্লাহর ইচ্ছেয় এতে আমাদের কোন অবদান নেই। শুধুমাত্র সৃষ্টিসূত্রে শ্রেষ্ঠ দাবিদার করেছিল শয়তান। সেই আগুনের তৈরি সেজন্য শ্রেষ্ঠত্ব দাবি করে […]

নোবেল পুরস্কার মানুষকে বিভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র!

কোন কাফের, মুশরিক শান্তিতে নোবেল পেলে বা মনোনিত হলে ওয়াজ করে নোবেল কমিটি শয়তান, ইহুদি-খ্রিস্টানের প্রতিষ্ঠান। তারা নিজেদের ঘনিষ্ঠদের পুরষ্কার দেয়। অথচ নিজদেশের মুসলিম নামধারী কেউ ফেলে সতর্ক না হয়ে বরং গর্ব করে জাতি। কেন এই দ্বৈত নীতি? শান্তির জন্য পুরষ্কার কতটা যৌক্তিক? কোন কাফেররা নবী-রসুলদের শান্তি প্রতিষ্ঠাকারী বলেনি, তাদের শ্রেষ্ঠত্ব মেনে নেয় নি। বরং […]

বিভিন্ন নামে জুলুমের শাসনই চলে – এভাবে কি ইসলাম প্রতিষ্ঠা হবে? তাহলে করণীয় কি?

বিশ্বের বহু দেশে একসময় রাজতন্ত্র, একনায়কতন্ত্র চালু ছিল। রাজ পরিবার বিলাসী জীবনযাপন করলেও সাধারণ মানুষ ছিল অবহেলিত। অধিকাংশ সম্পদের মালিক ছিল রাজপরিবার, তাদের পৃষ্ঠপোষক ব্যবসায়ী, আমলা ও আত্মীয়রা। তাদের জুলুম, নির্যাতন ও অভাব অনটন হতে মুক্তির জন্য মানুষ বিভিন্ন উপায়ের সন্ধান করে – একটা সময় মানবতার মুক্তির পথ ভেবে অনেক দেশ গণতন্ত্রকে বেছে নেয়। এভাবে […]

আমাদের বন্ধুত্ব ও শত্রুতার কারণ যেন হয় ইসলাম (শিয়াদের সমর্থন!?)

ইসরায়েল, চীন, মায়ানমার, রোমসহ প্রতিটি মুসলিমদের শত্রুর পতন আমরা চাই। আমরা কার পক্ষ নিলাম, কার বিপক্ষে গেলাম তাতে ইসলামের কিছু চায় আসে না। ইনাশাল্লাহ আল্লাহর দলই বিজয়ী হবে। কিন্তু এখন একটু চিন্তা করুন কেন আমরা রাফেজীদের বিরোধিতা করি? যেখানে ইসরায়েলের বিরোধিতা করে ওয়াজ করলে আলেমরা হাজার হাজার টাকা পায়, জনপ্রিয় হয় সেখানে আমরা সমালোচনা ও […]

জেরুসালেমে খিলাফাহ ফিরবে!

বায়তুল আকসা, জেরুজালেম, শাম পবিত্রভূমি মুসলিম উম্মাহর নিকট অতি প্রিয়। এই ভূমি দাউদ (আঃ) দখল করেন সেখান হতে দাউদ (আঃ) ও সোলাইমান (আঃ) শাসনক্ষমতা চালান। ঈসা (আঃ) এই ভূমি হতে সারাবিশ্ব পরিচালনা করবেন। পবিত্রভূমির আর্তনাদ মুসলিমদের অন্তরে হাহাকার সৃষ্টি করছে। সবাই তার মুক্তির প্রার্থণা করছে কিন্তু বাস্তবতা হল এই আমরা কতটা নিজ ভূমি রক্ষা করার […]

ইসরায়েলসহ প্রতিটি জালেমের ধ্বংস চাই!

এদেশে থেকে ইসরায়েলসহ মুসলিমদের শত্রুদের বিরোধিতা করা সহজ ও করলে জনপ্রিয়তা পাওয়া যায়। কিন্তু দেশীয় তাগুত, জালেম, চাদাবাজের বিরোধিতা কঠিন ও জুলুমের শিকার হতে হয়, সাহসের প্রয়োজন হয়। সমাজের জুলুমের বিরোধীতায় খুব কম লোককে পাশে পাওয়া যায়। বহুদূরে মুসলিম বোনের নির্যাতন, ধর্ষনের প্রতিরোধ করার ইচ্ছে থাকলেও সাধ্য আমাদের নেই। কিন্তু যখন আমাদের অতি পাশে প্রতিবেশী […]

আমরা কার পক্ষ নিবো- (ইরান ও ইসরায়েল)?

আকীদা বিপরীত হলে শিয়াদের সমর্থন করা যায় কিন্তু আকীদা বিশুদ্ধ হলেও মাসায়ালাগত দ্বন্দ্বের কারণে মুজাহিদদের বিরোধিতা করে তারা। ইরানের আক্রমণে দুই একটা শিশু মরলেও জায়েজ কারণ সত্যিই বর্তমান যুদ্ধগুলোয় শত্রু, নিরীহ শিশু আলাদা করা সম্ভব নয়। কিন্তু কোন মুজাহিদদের আক্রমনে কিছু নিরীহ মরলে তখন খারোজী উপাধি মিলে। ইরানের বিরোধিতা করলে যে ইহুদিদের দালাল হতে হবে […]