তারা এখন পাপকে বৈধ অভিহিত করে-

মুসলিম পাপ করলে অনুতপ্ত হবে। শয়তান/মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য হলো – যুক্তি দিয়ে পাপকে জায়েজ করার চেষ্টা করবে। শয়তান নিজেকে আদম (আ:) হতে শ্রেষ্ঠ দাবি করে, আল্লাহর আদেশ মানা হতে বিরত থাকার যুক্তি দেখায়।

একজন নর, নারীর জন্য পর্দা ফরজ। কোন কারণে পর্দার খেলাপ হলে তওবা করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইবে। কিন্তু বেপর্দা নারীর সাথে বসে আলোচনা/রাজনৈতিক আন্দোলনে তাদের চলাফেরার ক্ষেত্রে তারা শয়তানের মত যুক্তি দিয়ে বৈধ করতে চায়।

অথচ আল্লাহ বলেন-

“মুমিন পুরুষদেরকে বল, তারা তাদের দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের লজ্জা স্থানের হিফাজত করবে। এটাই তাদের জন্য অধিক পবিত্র। নিশ্চয় তারা যা করে সে সম্পর্কে আল্লাহ সম্যক অবহিত। (সুরা নূর)

এই আয়াত সাহাবীদের যুগে নাযিল হয়েছিল, তারা আমল করেছেন। যারা সর্বোত্তম চরিত্রের অধিকারী। যেহেতু আপনারা পর্দাহীনতার পিছে যুক্তি দাড় করান- তাহলে পরোক্ষভাবে আপনারা দাবি করছেন আপনারা সাহাবীদের চেয়ে উত্তম বা এই আয়াত বর্তমানে আমল করার প্রয়োজন নেই।

কোন সাহাবী প্রকাশ্যে বেপর্দা নারীর সাথে বসে ইসলাম নিয়ে আলোচনা করেছেন কি?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *