শিয়াদের নরকীয় কাণ্ড

বর্তমানে প্রায় অনেকে ইরান, হিজবুল্লাহকে জনপ্রিয় ও মুসলিমভাবে। আর দুটো কারণে ১. মিডিয়ার ভুল প্রচারনা ২.ওদের আকীদা সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারনা না থাকা।

শিয়াদের বহু প্রকারভেদ আছে। ১.রাফেজী ২.যাইদীয়া ৩.ইসমাইলিয়া (আলাভী, নুসাইরিয়া).। তার মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট হল নুসাইরিয়া যা সিরিয়া ও লেবাননে আছে। সকল আলেমদের ইজমা তারা কাফের। শিয়াদের মূল বই- উসুলুল কাফী।

১. শিয়ারা কুরআনকে বিকৃত মানে।

২. চার সাহাবী ছাড়া সকলকে কাফের মানে।

৩. আবুবকর, উমর, হাফসা, আয়েশা (রাঃ) দের অভিশাপ দেন।

৪. ওরা বিশ্বাস করে ওদের ঈমামগন সকল বস্তুর উপর ক্ষমতাশীল। মাত্র ১ বছর আগে সিরিয়ায় উমর ইবনে আবদুল আজিজ (রহঃ) ও তার স্ত্রী ফাতেমার কবর খুড়ে লাশ গুম করা হয়। সিরিয়ার ক্ষমতাসীন শিয়ারা আনন্দ উৎসব করে। এর পূর্বে ইরান ও রাশিয়া চেষ্টা করে কবর খননের। অথচ উমর ইবনে আবদুল আজিজ (রহঃ) শিয়া, সুন্নী সকল আলেমের মতে তিনি প্রথম মুজতাহিদ। তিনি ক্ষমতা নেওয়ার পর বহুবছর ধরে আলী (রাঃ) কে লানত দেওয়াকে নিষিদ্ধ করেন। চার খলিফার পর তিনি এখন পর্যন্ত শ্রেষ্ঠ খলিফা হিসেবে বিবেচিত। এছাড়া সিরিয়ার যুদ্ধে বাশারকে সাহায্যের নাম দিয়ে আল কুদস, হিজবুল্লাহ ও ইরাকের মিলিশিয়ারা লাখো মুসলিম হত্যা করে অথচ সিরিয়ায় কুর্দী বাহিনী Sdf, pkk, ypg এর সাথে ওরা অবস্থান করে, একটা বুলেটও মারে না।বরং pkk নেতা আবদুল্লাহ আকলানের সাথে সিরিয়ার বাশারের ভালো সম্পর্ক। সে দীর্ঘদিন সিরিয়ায় ছিল। বরং তুর্কীর বিরুদ্ধে pkk যুদ্ধ করে। ইরানের বিরোধিতা করলে মানুষভাবে সৌদীপন্হী আসলে আমরা মুসলিম মূলপরিচয় ইসলামপন্হী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *