সালাত হলো মুমিন ও কাফেরের পার্থক্য। জাবির (রাঃ) থেকে বর্ণিত, নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ কুফর ও ঈমানের মধ্যে পার্থক্য হল সালাত ত্যাগ করা। – জামে’ আত-তিরমিজি, হাদিস নং ২৬১৮
আমরা মসজিদের ঈমামের ক্ষেত্রে কত গুনাবলি খুঁজি (দাঁড়ি, সুন্নাহ) অথচ রাষ্ট্রীয় ঈমাম (নেতা, কতৃত্বশীল) এমন ব্যক্তিরা রয়েছে যারা জানে না শেষ কবে সালাত পড়েছে। যে নিজের কল্যান চায় না, বুঝে না তার দ্বারা মুসলিম উম্মাহর কল্যান আশা করে জাতি আজ!?
চারপাশের জাহেলিয়াত দেখে অন্তরে আর্তনাদ উঠে- দ্বীনের দাওয়াহ পৌছাতে কত কষ্ট, জেল-জুলুম, প্রিয়জন হারাচ্ছে আলেমরা আর আজও আমরা কালেমার অর্থ, তাগুত, আল ওয়ালা ওয়াল বারা জানছি না।
যেখানে দাওয়াহ চলে দ্বীনে না ফিরলে সেখানে আযাব আসে। তা কখনও প্রকৃতিক দূর্যোগ, কখনও জালেম শাসক, কখনও বহিঃশত্রুর আক্রমণরূপে আসে। ভাইয়েরা দ্বীন জানুন! আমরা সতর্ককারী শুধু, আপনারা বিপদের দ্বার প্রান্তে। ইউনুস (আ:) জাতির মত তওবা করে দ্বীনের পথে চলুন।
আল্লাহ বলেন-
তারা [ইউনুস (আ.)-এর জাতি] যখন ঈমান আনল তখন আমি তাদের পার্থিব জীবনের অপমানজনক আজাব থেকে মুক্তি দিলাম এবং কিছুকালের জন্য জীবন উপভোগ করতে দিলাম। [সুরা : ইউনুস, আয়াত : ৯৮]