“কেউ যদি তার ভাইয়ের সাথে লড়াইয়ে লিপ্ত হয় সে যেনো চেহারায় থাপ্পড় না মারে।” (সহীহ মুসলিম, হা/২৬১২, আল হাদীস আ্যাপ- ৬৫৫০)
তিনি আরোও বলেছেন,
إذا قاتل أحدكم فليجتنب الوجه
“তোমাদের কেউ লড়াই করলে যেনো চেহারায় আঘাত করা থেকে বিরত থাকে।” (সহীহ বুখারী)। ছোটবেলায় অনেক অভিভাবক বা শিক্ষকদের গালে থাপ্পড় মারতে দেখেছি অথচ রসুলুল্লাহ (সাঃ) লড়াইয়ে পর্যন্ত মুখে আঘাত করতে নিষেধ করেছেন। অনেকে তার শিশু বা স্ত্রীকে পর্যন্ত মুখে আঘাত করে। প্রকৃতপক্ষে এই আঘাত অন্যান্য আঘাতের চেয়ে অপমানের চিহ্ন হিসেবে বহুদিন অন্তরে থাকে ফলে সম্পর্কের অবনতি ঘটে। চিন্তা করুন, যে মুখে শিশু সন্তানকে ভালোবাসার নির্দশন সরূপ আদর করা উচিত সেমুখে কিভাবে আঘাত করা সাজে। তারমানে মুখে আঘাত করে বক্সিংসহ এধরণের সকল খেলা, দুষ্টামি হারাম। নাটক চলচ্চিত্র সহ মিডিয়ায় বহুভাবে থাপ্পড়ের প্রচারণা চলছে।